রিপোর্ট ,
এস এম রুলন উদ্দিন স্বাধীন ( কুষ্টিয়া)
বৈঠকি গানের মহারাজ মোঃ আরিফুর রহমান আরিফ এর
হাত ধরে সংগীত অঙ্গনে প্রবেশ করেন বরিশালের বিভাগের হুমায়ন সরকার l
ঝালকাঠী জেলাতে
১৫/০৮/১৯৯৬ সালের আগস্টের কাঁঠালিয়া উপজেলার থানাধীন আমুয়া ইউনিয়নের,
ছোনাউটা গ্রামের জম্নগ্রহণ করেন হুমায়ন সরকার l
মোঃ সেলিম হাওলাদার ও
শেফালি বেগম দম্পতির পাঁচ সন্তানের মধ্য হুমায়ন সরকার সবার ছোট l
৭,ও ৮ বছর বয়সে খুব সু মধুর কন্ঠে অধিকারী হওয়াতে হুমায়ন সরকারের প্রতিবেশীরা তাকে সংগীত শিল্পী হওয়ার জন্য অনুপ্রেরণা জোগায় l গ্রামের মানুষের উৎসাহ এবং ছোট বেলা বিভিন্ন আসরে শিল্পীদের গান শুনে অনুপ্রেরণা জাগে বাউল শিল্পী হওয়ার l
পরর্বতীতে অনেক বাউল সাধক গীতিকবিদের গানের বই সংগ্রহ করেন হুমায়ুন সরকার।
বেশকিছু হাদিস ও কোরান অধ্যায়ন শুরু করে সাথে সাথে বিভিন্ন জায়গায় প্রোগ্রামে পালা গান করা শুরু করেন হুমায়ন সরকার l
পালা গানের মধ্যে দিয়েই এক মঞ্চে দেখা হয় বাংলাদেশের বিচ্ছেদ সম্রাট পাগল বাচ্চুর প্রথম ছাএ জনাব পাগল জামাল ( ঢাকা) সঙ্গে।
হুমায়ন সরকারের বাউল গানের
দ্বিতীয়ত ওস্তাদ,
বাংলাদেশের প্রবীণ গায়ক জনাব পাগল জামাল ঢাকা—।
তার কাছে থেকে বেহালা বাজানো শেখে হুমায়ুন সরকার।
পালা গানের আরও বেশকিছু তালিম নিই।
বাউল শিল্পী হওয়ার ইচ্ছার পিছনে অনেকটা কারণ,ছোটবেলা থেকেই বাউল গানটা খুবই পছন্দ করতেন হুমায়ন সরকার।
বাউল শিল্পীদের অনেক মূল্য এবং তারা আল্লাহ রাসুলের কথা বলে,আধ্যাত্মিক পথ দেখায়,এবং অশ্লীল গানবাজনাকে দূরীভূত করার জন্য সংগীত পরিবেশন করেন,
সহীহ গান গানবাজনাকে বাস্তব আকারে তুলে ধরে এবং একজন সুনাম ধন্য জ্ঞানী গায়ক হয়ে সবার মন জয় করবো এমন মনবাসনায় সংগীত অঙ্গনে প্রবেশ করে হুমায়ুন সরকার।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো উদীয়মান জনপ্রিয় বাংলার বাউল হুমায়ন সরকারের জন্য ,
শুভ হোক আপনার আগামী দিনের পথচলা,,,
