বৃহত্তর চলনবিল এলাকায় পাট চাষীদের মুখে হাসি নেই পাটের সোনালী আঁশ কম হওয়াতে।
সিরাজগঞ্জ পাবনা নাটোর মিলে বৃহত্তর চলনবিল এলাকায় পাট চাষীদের মুখে হাসি নেই,এই এলাকায় প্রচুর পরিমাণ পাট চাষের উপযোগী জমি রয়েছে তাই তারা পাট চাষকে প্রধান আবাদ মনে করে। তাদের জীবন জীবিকা নির্ভর করে ধান ও পাট চাষে,তাই তারা ধানের আবাদের পর পাটের আবাদে নেমে পরে, প্রতি বিঘাতে পার্ট হয়েছে ৬ থেকে ৭ মন, এদিকে পাটের দাম কম হওয়াতে কৃষকরা দুশ্চিন্তায় ভুগছেন, এদিকে পাট কম হয়েছে আবার দাম যদি কম হয় চিন্তার শেষ নেই। বর্তমান বাজারে পাটের দাম ২০০০/ থেকে ২৭০০ টাকা মন মিলছে না হিসাব।
এ বিষয়ে কৃষকদের কাছে জানতে চাইলে কৃষকরা বলে আমাদের গত বছরের ছেয়ে এবার এক বিঘা জমিতে ৩ থেকে ৪ মন পাট এবার কম হয়েছে। তার কারন যে সময় পাটের জমিতে বৃষ্টি হলে পাট ভালো হয় কিন্ত সেই সময় বৃষ্টি হয়নাই ও পানিও সে রকম দিতে পারেনি। এদিকে আবার পাট কাটার সময়ের আগেই হটাৎ করে পানি চলে এসেছে। তাই পাট কাটার সময়ের আগেই পাট কাটতে হয়েছে, তার পর এসময়ে কাজের মানুষ মিলছে না তাই বেশি দামে পাট কাটতে হয়েছে। ঝামেলার শেষ নেই, এক বিঘা জমির পাট কাটতে ৪৫০০ থেকে ৬০০০ টাকা লেগেছে।
এদিকে এলাকার পাট ব্যবসায়িক রা বলছে হাটে কৃষক রা পাট নিয়ে আসছে না কারন পাটের দাম কম বলে। আমরা পাটের দাম বারাবো কি ভাবে, অন্যদিকে বড় বড় গুদামজাত ব্যবসায়িক রা দাম বলছে না তাই বাজারে আমদানি ও রপ্তানি কম হচ্ছে।