এম,দিদারুল আলম

দীর্ঘ ৫০ বছরের প্রতিক্ষার অবসান ঘটিয়ে রাউজান ফটিকছড়ি দুই উপজেলার ব্যাবধান উদঘাটন করে ভয়াল সর্তার দুই পাড়ের লাখো মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন ঘটাতে রাউজান সংসদ এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর উন্নয়নের অন্যতম দৃষ্টান্ত হলদিয়া ভিলেজ সড়কের কুল ঘেঁষে শেষ প্রান্তে দুই প্রান্তের লাখো মানুষের যোগাযোগ বাধাগ্রস্ত ও ভিটা বাড়ি বিশেষ করে হাজার একর ফসলি জমি আর কৃষক কৃষাণীর জমি রক্ষা আর দুই উপজেলার সরকারি বেসরকারি অফিসার, আর্মি পুলিশ, , শিক্ষক , ছাত্র ছাত্রী সহ নানা পেশায় জড়িত কর্মকর্তা কর্মচারী সরকারি বনায়ন রুক্ষায় বাধার একমাত্র কারণ সর্তখাল। হলদিয়া হচ্ছারঘাট সেতু বাস্থবায়নের দাবী নিয়ে সাংবাদিক এম দিদারুল আলমের নেতৃত্বে রাউজান ও ফটিকছড়ির জনগণের বিগত দুই হাজার দশ সালে রাউজান সংসদ এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর নিকট একাধিক বার সৌজন্যে সাক্ষাৎ করেন, যা স্থানীয় পত্রিকা, জাতীয় পত্রিকা সহ একাধিক টিভি চ্যানেল সহ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার হতে থাকে।এতে কেউ দৃষ্টি না দিলেও রাউজান সংসদ তা গভীর ভাবে মাথায় নিয়ে নিরলস ভুমিকা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছিল, এতে সয়েল টেষ্ট সহ ধাপে ধাপে পরিক্ষা নিরীক্ষা আর পরিদর্শন করে আসছেন এল.জি.ই.ডি যা আজ ২০২৩ এ এসে বাস্তব রুপ দিয়ে লাখো মানুষের আশার আলো ফুটাতে গত কাল ২১ জুন মঙ্গলবার বাংলাদেশ সড়ক ও সেতু বাস্তবায়ন প্রকল্প অধিদপ্তর এরকর্মকর্তা ও ডিজাইন অফিসার সহ পাঁচ সদসের পরিদর্শক টিম আসেন। তারা হলদিয়া হচ্ছারঘাট এলাকায় এসে পৌচলে শত শত মানুষের ঢল নামে, পরে নদীর বিপরীত প্রান্তে ফটিকছড়ি খিরাম ইউনিয়নের দক্ষিণ খিরাম ফুলতলী বাজার এলাকায় গেলে এক জন সমুদ্রে পরিণত হয়। এসময় হলদিয়া হচ্ছারঘাট ব্রীজ বাস্থবায়ন সংগ্রাম কমিটির অন্যতম উদ্যোগতা সাংবাদিক এম দিদারুল আলমের সঞ্চালনায় এই জাকজমক অনুষ্ঠানে উদ্ভোধনী বক্তব্য রাখেন রাউজান উপজেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হক চৌধুরী সুমন, শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ফটিকছড়ি খিরাম ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সোহারব হোসেন সৌরভ, রাউজান উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার আবুল কালাম, এল,জি,এডির সদর দপ্তরের প্রকল্প পরিচালক শেখ আবু জাকির সেকান্দর, নির্বাহী প্রকৌশলী সেতু ডিজাইনার ভাস্কর কান্তি চৌধুরী, নির্বাহী প্রকৌশলী সেতু ডিজাইনার তাপস চৌধুরী। এসময় দীর্ঘদিনের সপ্ন বাস্থবায়নের মুহূর্ত ঘন সময়ের কার্যক্রমমে অবদান রাখায় রাউজান সংসদ এর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন -এসময় তারা দক্ষিণ খিরাম ফুলতলী বাজারে জমায়েত হলে গণসমাবেশে পরিণত হয়, এতে বক্তব্য রাখেন এস,এম,বাবর, আলহাজ্ব মাহবুবুল আলম,রুনু ভট্টাচার্য,  আবদুল লতিফ মেম্বার, এস,এম এয়াছিন, নাছির উদ্দীন ইলিয়াস, জয়নাল আবেদীন, এতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন – খাইরুল বশর চৌধুরী, বাবু সবুজ বড়ুয়া,মুহাম্মদ আলী মেম্বার, ইউপি সদস্য শামসুল আলম চৌধুরী,এস,এম মুছা, এমদাদুল ইসলাম সাব্বির, সোলাইমান ইলেক্ট্রনিক, আব্দুস শুক্কুর মেম্বার,নইম উদ্দিন মেম্বার, নুর মুহাম্মদ সওদাগর, আলহাজ্ব রাশেদুল, তৌহিদ কোম্পানি, কামাল উদ্দীন,আবুল বাশার মাষ্টার, ইকবাল হোসেন, এম লোকমান উদ্দিন, সুমন, হাছান মাহমুদ রাজু, নুরুল হুদা টনি, নূর মোহাম্মদ রাহুল বড়ুয়া, সুমন, আজাম, নুর ইসলাম, আলহাজ্ব আবু তাহের, শাহীন, বিধান পাল রনি পাল বেলাল উদ্দিন আব্দুস সালাম রবিউল,রেজাউল করিম, রমজান,এয়াছিন সওদাগর, মান্নান সওদাগর, নুর মোহাম্মদ সওদাগর, নাছির উদ্দীন, মোজাম্মেল হক, প্রমুখ এর আগে সরকারি প্রকৌশলীকে কোলে করে নদী পার করান এলাবাসী। পরিদর্শন কালে নির্বাহী প্রকৌশলী অফিসার বলেন- আমরা দু একদিনের মধ্যে এ রিপোর্ট জমা দেব, এর পর এক মাসের মধ্যে টেন্ডার প্রক্রিয়ায় শেষ হতে পারে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Don`t copy text!