ফেনী থেকে মহিষ ব্যবসায়ীর ছিনতাই হওয়া ১৫,০০,০০০/-টাকা উদ্ধার ০১ জন আটক।

অদ্য ০৮/০৭/২০২২খ্রীঃ মহিষ ব্যবসায়ী মোঃ নিজাম উদ্দিন(৩৯), পিতা-আব্দুর রহমান, মাতা-জাহানারা বেগম, সাং-চররুহিতা (রোকন আলী বেপারী বাড়ী), ৭নং ওয়ার্ড, ৪নং চররুহিতা ইউনিয়ন, পোষ্ট-রসুলগঞ্জ, থানা-সদর, জেলা-লক্ষীপুর তাহার মহাজন এর ছেলে তাইফুল ইসলাম পাটোয়ারীসহ মহিষ বিক্রয়ের নগদ ১৫ লক্ষ টাকা নিয়ে নোয়াখালী চৌমুহুনী যাওয়ার উদ্দেশ্যে একটি রিজার্ভ সিএনজি করে রওয়ানা করে। সকাল অনুমান ০৯.৩০ ঘটিকার সময়ে বাদীর সিএনজিটি ঘটনাস্থল দাগনভূঁঞা আলাইয়ারপুর সরকারী ইকবাল মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজ রোডের মাথায় ফেনী টু নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়ক দিয়ে যাওয়ার পথে গ্রেফতারকৃত আসামী মোঃ জাকির হোসেন(৩০) সিএনজি থামাইবার জন্য সংকেত দেয়। সিএনজি চালক টোল নেওয়ার লোক মনে সিএনজি থামায়। তখন আসামী জাকির বাদীর নাম ঠিকানা জিজ্ঞাসা করিয়া বাদীর সাথে থাকা ব্যাগে কি আছে জানতে চায়। বাদী ব্যাগে মহিষ বিক্রয়ের বাবদ ১৫ লক্ষ আছে মর্মে জানাইলে আসামী জাকির হোসেন ইশারা দিয়া অপরাপর আসামীদের ডাক দিয়া নিয়া আসে এবং বাদীর টাকার ব্যাগ ছিনাইয়া নেওয়ার চেষ্টা করে। বাদী তাহার সঙ্গীয় মহাজনের ছেলেসহ টাকা নিয়া দৌড়াইয়া পালানোর চেষ্টাকালে আসামী জাকির হোসেন বাদীকে ও তাহার সঙ্গীয় মহাজনের ছেলেকে ধরিয়া পুনরায় ইকবাল কলেজের রাস্তার মাথায় নিয়া আসে এবং জনৈক জামালের চাকার দোকানের ভিতরে ঢুকাইয়া ফেলে। একই তারিখ সকাল ১০.০০ ঘটিকার সময়ে আসামীরা বাদীকে মারধর করিয়া তাহার হেফাজত হইতে ১৫ লক্ষ টাকা ভর্তি ব্যাগটি ছিনাইয়া নেয় এবং বাদী ও তাহার সঙ্গীয় সাক্ষীকে ভয় দেখাইয়া দোকান হইতে বাহির করিয়া দেয়। বাদীর নিকট হইতে জরুরী সেবা ৯৯৯ এর মাধ্যমে দাগনভূঁঞা থানা পুলিশ সংবাদ পাইয়া দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় এবং অভিযান পরিচালনা করিয়া আসামী মোঃ জাকির হোসেন(৩০), পিতা-মৃত ছেরাজুল হক, মাতা-মোমেনা খাতুন, সাং-আজিজ ফাজিলপুর (আমির উদ্দিন সওদাগর বাড়ী), ২নং ওয়ার্ড, দাগনভূঁঞা পৌরসভা, থানা-দাগনভূঁঞা, জেলা-ফেনীকে নগদ ১৫ লক্ষ টাকা সহ গ্রেফতার করে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *