জুয়েল আহমেদ :
রাজশাহী মহানগরীর ৫-১১ বছর বয়সী সকল শিশুকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশনের জন্য ভ্যাকসিনেটরদের দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২২ আগষ্ট) নগর ভবনের সরিৎ দত্ত গুপ্ত সভাকক্ষে আয়োজিত কর্মশালায় রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের স্বাস্থ্যসহকারীরা অংশগ্রহণ করেন।সভায় বক্তারা জানান, আগামী ২৫ আগস্ট হতে এ টিকা প্রদান করা হবে। চলবে ১৪দিন ব্যাপী। দুটি ডোজ প্রদান করা হবে। বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৫-১১ বছর বয়সী সকল শিশুকে টিকা প্রদান করা হবে। ১ম ডোজের ৮ সপ্তাহ বা ৫৬ দিনের ব্যবধানে ২য় ডোজ প্রয়োগ করতে হবে। সুরক্ষা এ্যাপসের মাধ্যমে চলমান নিবন্ধিতদের নির্ধারিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও টিকাদান কেন্দ্রে কোভিড-১৯ টিকা প্রদান করা হবে।সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়, কিন্ডারগার্টেন, ধর্মীয় ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং কমিউনিটিতে পাড়া মহল্লায় সকল ইপিআই টিকাদান কেন্দ্রে এ টিকাদান কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া নির্দিষ্ট টিকাদান কেন্দ্রের মাধ্যমে পেড্রিয়াট্রিক ফর্মুলেশন ফাইজার বায়োএনটেক কোভিড-১৯ টিকা প্রদান করা হবে। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার জরুরী ব্যবহারের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত পেডিয়াট্রিক ফর্মুলেশন ফাইজার বায়োএনটেক কোভিড-১৯ এমআরএনএ ভ্যাকসিন নিরাপদ এবং কার্যকরী।ভ্যাকসিন ডোজের পরিমান ০.২ এমএল। কর্মশালায় আরো জানানো হয়, যাদের হৃদরোগের ইতিহাস, হিমোফিলিয়া, এ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়ার ইতিহাস আছে তাদের এবং অসুস্থ ও হাসপাতালে ভর্তিকৃত শিশুদের ফাইজার ভ্যাকসিন দেয়া যাবে না।কর্মশালায় বক্তব্য দেন রাসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ এফ.এ.এম আঞ্জুমান আরা বেগম। পেডিয়াট্রিক ফর্মুলেশন ফাইজার বায়োএনটেক কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন টিকাদান ও কোল্ড চেইন ব্যবস্থাপনায় সার্বিক কার্যক্রম বিষয়ে তথ্য উপস্থাপন করেন রাসিকের মেডিকেল অফিসার ডাঃ আমিনা ফেরদৌস ও আরসিসি পিএ- প্রকল্পের মেডিকেল অফিসার ডাঃ আফিফা জাহান।কর্মশালায় আরোও উপস্থিত ছিলেন রাসিকের ফুড এন্ড স্যানিটেশন অফিসার শেখ আরিফুল হক, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা কর্মকর্তা দুলাল হোসেন।

জুয়েল আহমেদ : রাজশাহী মহানগরীর ৫-১১ বছর বয়সী সকল শিশুকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশনের জন্য ভ্যাকসিনেটরদের দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২২ আগষ্ট) নগর ভবনের সরিৎ দত্ত গুপ্ত সভাকক্ষে আয়োজিত কর্মশালায় রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের স্বাস্থ্যসহকারীরা অংশগ্রহণ করেন।সভায় বক্তারা জানান, আগামী ২৫ আগস্ট হতে এ টিকা প্রদান করা হবে। চলবে ১৪দিন ব্যাপী। দুটি ডোজ প্রদান করা হবে। বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৫-১১ বছর বয়সী সকল শিশুকে টিকা প্রদান করা হবে। ১ম ডোজের ৮ সপ্তাহ বা ৫৬ দিনের ব্যবধানে ২য় ডোজ প্রয়োগ করতে হবে। সুরক্ষা এ্যাপসের মাধ্যমে চলমান নিবন্ধিতদের নির্ধারিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও টিকাদান কেন্দ্রে কোভিড-১৯ টিকা প্রদান করা হবে।সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়, কিন্ডারগার্টেন, ধর্মীয় ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং কমিউনিটিতে পাড়া মহল্লায় সকল ইপিআই টিকাদান কেন্দ্রে এ টিকাদান কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া নির্দিষ্ট টিকাদান কেন্দ্রের মাধ্যমে পেড্রিয়াট্রিক ফর্মুলেশন ফাইজার বায়োএনটেক কোভিড-১৯ টিকা প্রদান করা হবে। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার জরুরী ব্যবহারের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত পেডিয়াট্রিক ফর্মুলেশন ফাইজার বায়োএনটেক কোভিড-১৯ এমআরএনএ ভ্যাকসিন নিরাপদ এবং কার্যকরী।ভ্যাকসিন ডোজের পরিমান ০.২ এমএল। কর্মশালায় আরো জানানো হয়, যাদের হৃদরোগের ইতিহাস, হিমোফিলিয়া, এ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়ার ইতিহাস আছে তাদের এবং অসুস্থ ও হাসপাতালে ভর্তিকৃত শিশুদের ফাইজার ভ্যাকসিন দেয়া যাবে না।কর্মশালায় বক্তব্য দেন রাসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ এফ.এ.এম আঞ্জুমান আরা বেগম। পেডিয়াট্রিক ফর্মুলেশন ফাইজার বায়োএনটেক কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন টিকাদান ও কোল্ড চেইন ব্যবস্থাপনায় সার্বিক কার্যক্রম বিষয়ে তথ্য উপস্থাপন করেন রাসিকের মেডিকেল অফিসার ডাঃ আমিনা ফেরদৌস ও আরসিসি পিএ- প্রকল্পের মেডিকেল অফিসার ডাঃ আফিফা জাহান।কর্মশালায় আরোও উপস্থিত ছিলেন রাসিকের ফুড এন্ড স্যানিটেশন অফিসার শেখ আরিফুল হক, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা কর্মকর্তা দুলাল হোসেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *